মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা ,রংপুর মেট্রোপলিটন
রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহা: আবদুল আলীম মাহমুদ বলেন, পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় বিগত মাসের অপরাধ নিয়ে পর্যালোচনা করা হয় এবং আগামি মাসে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে মেট্রোপলিটন পুলিশের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল ও স্বচ্ছ করার জন্য প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা ও পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বুধবার দুপুরে পুলিশ কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহা: আবদুল আলীম বিপিএমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান, উপ-পুলিশ কমিশনার মহিদুল ইসলাম, উপ-পুলিশ কমিশনার কাজি মুত্তাকী ইবনু মিনান। এ সময় সকল অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার, সহকারী পুলিশ কমিশনার, সকল থানার ওসি ও ফাঁড়ির ইনচার্জসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায়“ডিসেম্বর-২০১৯” মাসে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারী কর্মকর্তা হিসেবে কোতোয়ালি থানার এসআই মো. শহিদুল হক, শ্রেষ্ঠ সার্জেন্ট হিসেবে ট্রাফিক বিভাগ উত্তরের মো. রুহুল আমিন, শ্রেষ্ঠ এসআই হিসাবে হারাগাছ থানার এসআই জ্যোতিষ চন্দ্র রায় ও শ্রেষ্ঠ এএসআই হিসাবে হারাগাছ থানার এএসআই মো. অশিক ইকবাল, এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটনের মাধ্যমে ভালো তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কোতোয়ালি থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রাজিফুজ্জামান বসুনিয়া, এসআই মো. ইজার আলী ও হারাগাছ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মোতালেব হোসেন বিশেষ পুরস্কারে পুরস্কৃত করা হয়।এদিকে পুলিশ লাইন্স, ঢাকায় অনুষ্ঠিত “পুলিশ সপ্তাহ-২০২০”এ রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ সদস্যদের মধ্যে থেকে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ পিপিএম-সেবা পদক পাওয়ায় অতিরিক্ত উপ- পুলিশ কমিশনার মোছাম্মত শামিমা পারভীন, অতিরিক্ত উপ- পুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ আল ফারুক, অতিরিক্ত উপ- পুলিশ কমিশনার মো. শহিদুল্লাহ কাওছার, তাজহাট থানার এসআই মামুনুর রশীদ মামুনকে ও আইজিপি ব্যাজ পাওয়ায় মাহিগঞ্জ থানার এসআই মো. আল-আমিনকে রংপুর পুলিশ কমিশনার অনুষ্ঠানের শেষে তাদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।